নিজস্ব প্রতিবেদক | বুধবার, ০৮ মে ২০১৯
পবিত্র মাহে রমজানের প্রথম দিনে অতিরিক্ত লোডশেডিং এর কবলে পড়েছে রোজাদাররা। প্রচন্ড তাপদাহ আর লোডশেডিং এর মধ্য দিয়ে পার হয়ে প্রথম রোজা।
সম্প্রতি লোডশেডিং এর কবলে পড়েছে কক্সবাজারবাসী। ঘূর্ণিঝড় ফণির প্রভাবের কয়েক দিন আগে থেকে কক্সবাজারে ঘনঘন লোডশেডিং শুরু হয়। সবাই মনে করেছিল ঘূর্ণিঝড়ের কারনে লোডশেডিং করা হয়েছিল। কিন্তু ঘূর্ণিঝড়ের পরও একটানা লোডশেডিং করা হয়। তখনো আশা করা হয়েছিল রমজানে হয়তো লোডশেডিং করা হবেনা। কিন্তু রমজানের তারাবিহ শুরুর দিন থেকে অতিরিক্তি লোডশেডিং করা হয়। গতকাল ৭ মে রোজার প্রথম দিনে তীব্র লোডশেডিং এর কবলে পড়ে রোজাদাররা। প্রধানের সড়কের দক্ষিণ পাশে সকাল ৭ টা থেকে দীর্ঘ একটানা সাড়ে ৩ ঘন্টা লোডশেডিং করা হয়। এর পর ৩০ মিনিট বিদ্যুৎ সরবরাহ ছিল। এভা্েব ৩০ মিনিট বিদ্যুৎ থাকলে পরবর্তি ১ থেকে দেড় ঘন্টা লোডশেডিং রাখা করা হয়। তবে সন্ধ্যার পর লোডশেডিং এর মাত্রা ছিল কিছুটা সহনীয় পর্যায়ে।
আবাহাওয়া অধিদপ্তর সুত্রে জানা যায়, গতকাল ৭ মে ৩৪.০২ ডিগ্রি সেলিসিয়াস তাপমাত্রা ছিল। এমন তাপদাহে একদিকে তীব্র গরম অন্যদিকে অতিরিক্ত গরমে রোজাদাররা প্রথম দিনে কাহিল হয়ে পড়েছে। এভাবে দিনের বেলা ঘন ঘন লোডশেডিং করা হলে রোজা রাখা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়বে। রোজাদাররা জানান, এবার তীব্র গরমের মধ্যে রোজা শুরু হয়েছে। রোজার শুরু থেকে যেভাবে লোডশেডিং করা হচ্ছে এভাবে প্রতিদিন লোডশেডিং করা হলে অত্যন্ত কষ্টসাধ্য হবে। তাই লোডশেডিং বন্ধ করার দাবি জানান সবাই।
Posted ১২:৪৫ পূর্বাহ্ণ | বুধবার, ০৮ মে ২০১৯
ajkerdeshbidesh.com | ajker deshbidesh